ঢাকা রাত ১১:১৯, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫, ১ শ্রাবণ, ১৪৩২
শিরোনাম:
এনসিপি সমাবেশে হামলা,ভাংচুর; পুলিশের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ রাজশাহীর মোহনপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত-শহীদদের স্মরণে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত মনোন্য ‎পাঁচবিবিতে সমবায় সমিতির নির্বাচনে সাইদুর সভাপতি নির্বাচিত।। পাঁচবিবিতে গাছের চারা বিতরণ করেছে” ব্র্যাক।। ‎পাঁচবিবিতে ভাল্লুকগাড়ি গ্রামে রাস্তার জন্য অন্যের সম্পত্তি জবরদখল।। ‎পাঁচবিবিতে আইন শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে চেকপোস্ট বসিয়েছে থানা পুলিশ।। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন হিলিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত সাহসী সাংবাদিক মাহিদুল হাসান সরকার জাতীয় দৈনিক মাতৃজগতের সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি ও বাংলাদেশ ক্রাইম সংবাদ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মনোনীত। আমাদের সিমি বুনু “তাকিয়ে ছিলাম” তৃতীয় বারের নির্বাচিত সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান শাহ কেশবপুর পৌরসভার উদ্যোগে হরিহর নদের কচুরিপানা অপসারণের কাজ চলছে। সৎ মানুষ হয়েও কি অপরাধে দোষী হলাম আজ রাজশাহীর মোহনপুরে প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপ্রস্তাব,বাড়িতে হামলা ভাঙচুরসহ ২ লক্ষ টাকা লুটপাঠ”অতোপর”থানায় অভিযোগ পাঁচবিবিতে তারেক জিয়ার বার্তা পৌঁছে দিলেন গোলজার- রানা।। জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে মোহনপুর বিজয়ী হওয়ায় উচ্ছ্বসিত উপজেলা প্রশাসন ‎পাঁচবিবি উপজেলা প্রশাসন ভবন উদ্বোধন।। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয়দের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। পোরশায় সাড়ে তিন শতাধীক আমগাছ উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্বরা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেশবপুর শাখার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা হিলিতে মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে চোর সন্দেহে একজনকে পিটে হত্যার পাঁচবিবিতে মাদক কারবারি কর্তৃক কিশোরীকে ধর্ষন , আটক-১,ধর্ষক পলাতক।। আওয়ামীলীগকে ক্ষমা করার ঘোষনা দিয়েছে তারা মুনাফিক ও বেঈমান- বিএনপি নেতা ফয়সল আলীম।। শ্রীমঙ্গলে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে সাধারণ ছাত্রজনতার ব্যানারে মানববন্ধন পাঁচবিবিতে ট্রাকচাপায় ভ্যানচালকের মর্মান্তিক মৃত্যু।। ফটিকছড়িতে ৫০০০ বৃক্ষরোপণের কর্মসূচির সূচনা অথেন্টিক ফাউন্ডেশনের। অনলাইন জুয়ার দেনা থেকেই হৃদয় হত্যা: বন্ধুদের বিরোধে জীবন গেল কলেজ ছাত্রের হজমি ট্যাবলেট’ খেতে হয়

বেটার বউ মানে কি?

ভিশন এস টিভি ডেস্ক আপডেটঃ বুধবার, ২ জুলাই, ২০২৫, ৩:১৫ অপরাহ্ণ 32 বার পড়া হয়েছে

সৈয়দা রাশিদা বারী
২৯.৬.২০২৫ ইং, বেলা ৪ ঘটিকা রোজ রবিবার।

পুত্রবধূই বেটার বউ। বেটার বউ মানে কি ??? বেটার বউ মানে, তার অর্থাৎ বেটার বউয়ের স্বামীর, বেটার বউ মনে করে বেটার বউয়ের স্বামীর জিনিস, জিনিস মানে, স্বামীর সব কিছু, দেহ মন ধন দৌলত অর্থ করি টাকা পয়সা যাবতীয় সবকিছু। বেটার বউয়ের কাছে, স্বামীর জিনিস‌ কোটি কোটি লক্ষ লক্ষ গুণ বেশি টাকা ও অন্যান্য ধ্বংস হয়ে যাক। পিছন ‌দরজা দিয়ে লুটপাট হয়ে চলে যাক। ময়লার ঝুড়িতে ডাস্টবিনে ফেলে দিক। কোন কিছুতে কোন সমস্যা নাই! সমস্যা বেটার বউয়ের একটা। কি সেটা??? জেনে রাখুন ভালো করে সবাই জেনে রাখুন। বেটার বউয়ের সমস্যা, ডাহা বিপদ সংকেত, একটা টাকা শাশুড়ি কিংবা শ্বশুরের পিছনে গেলে বা দিলে। সেই একটা টাকার সমস্যা! পাষাণ জগদ্দল পাথর বিশ্ব সমান ভারী!! সে মানে বেটার বউ, এটাকেভাবে অপচয় এবং এই অপচয়টা সইতে পারে না প্রিয় পুত্রের স্ত্রী, মানে ছেলে বেটার বউ। মানুষ যে বলে সে ধনী। তার পুত্র ব্যারিস্টার ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার মন্ত্রী মিনিস্টার, শিল্পপতি ইত্যাদি! মানুষ কেন যে বুঝতে পারে না। আজকাল বা বর্তমানে, পুত্রের হলে মায়ের হয় না, পুত্রবধূর হয়। তবে মায়ের হলে, পুত্র মায়ের জিনিস স্বাধীনভাবে ব্যবহার করতে পারে। এখানে কোন বাধা থাকে না। মায়ের মৃত্যুর পরেও পাই। মা বেঁচে থাকতেও নেয়। কিন্তু পুত্রের জিনিস প্রয়োজনেও মা ব্যবহার করতে পারে না!!! পুত্রবধূর কাছে সন্তানের জিনিস, ব্যবহার করতে চাইলে হাজার রকম জবাবদিহিতা‌ দিতে হয়। পুত্রবধূর কাছে অগণিত জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হয়! পুত্রবধূর শাশুড়িকে হেয় প্রতিপন্ন অপদস্ত করেই ছাড়ে! চোখের পানি অবলীলায় খেলতে হয় পুত্রের কিছু নিতে গেলে! তারপরও প্রয়োজন পূরণ করার মতো মোটেই পাওয়া যায় না। পুত্র হোক না যতই ধনী। মা যে ফকির ফকিরই থাকে। মাকে প্রয়োজন পূরণ করতে হলে বাইরের মানুষের হস্তক্ষেপ সহযোগিতার প্রয়োজন 100 ভাগ নিতেই হয়। সন্তান মানুষ করার জন্য যেমন, দ্বারে দ্বারে চাইতে ও অপদস্ত হতে হয়েছিল। সেটা ছিলো পুত্রের জন্য চাওয়া। একই রকম নিজের জীবনের অবসরে, পড়ন্ত বয়সে, বৃদ্ধকালে চাইতে হয়। তবে এই চাওয়াটা হয় তার নিজের জন্য। নিজের জীবনের জন্য চাইতে হয় শেষ জীবনে! সেই একই রকম, সেভাবেই চাইতে হয়। পুত্রবধূর কাছে উঠতে বসতে আত্মসমর্পণ করেও মোটেই পার পাই না। ছোট হেয় প্রতিপন্ন অপদস্ত করেও যদি সম্পূর্ণ দায়িত্ব নেয় তবু হয়। মা একটু নিস্তার আশ্রয় পায়। সেটা কিন্তু করেনা। নিজেও অপদস্ত করে। অন্যের কাছেও অপদস্ত হতে পাঠায়।‌ অথচ পুত্রবধূর শাশুড়ির গড়ে এক বছরে যে পরিমাণ ব্যয় হয়। পুত্রবধূর ব্যয় হয় সেটা একদিনে। প্রতিদিন একদিনে সেই পরিমাণ ধ্বংস করে। ময়লার ঝুলিতে রাখে, ডাস্টবিনে ফেলে। পিছন দরজা দিয়ে ঢালে। অপচয়ের মাত্রা বিনোদন বা আরো অনেক কিছুতেই আছে ঢালাঢালির অংক। যেসব তার কাছে কিছুই মনে হয় না। বাইরের অন্য সব মানুষের উপর সংসারের দায়িত্ব দিয়ে রাখে। তারা অকারনে নষ্ট করে করে সব ফেলে, বেদমে উড়াই! ওইটুকুই তো আই লক্ষন করে তার শাশুড়ি খেয়ে পড়ে বাচতে পারে।‌ কারণ পুত্রের জিনিসের উপরে তো পুত্রের মায়েরই দরদ আছে। অথচ পুত্রবধূ তাকে দূরে সরিয়ে রাখে। গুনে হিসাব করে এক টাকা দিয়ে খোটা পারে। কিন্তু তার মতোই তার রাখা পর মানুষগুলো কত ঢালে, কত ফেলে, অপচয় ও ধ্বংস করে, যেটার হিসাব মোটেই রাখে না। যার সব কিছুর উপর দরদ আছে, সেই মানুষটারই রাখে দূরে। পর করে।যার দরদ নাই, তার রাখে কাছে, আপন করে। উদারে, কাল হাবাতে, আই লক্ষত হীন, এরকম নানান মানুষের কাছে দায়িত্ব দিয়ে রাখে গোটা সম্পদ সম্পত্তির। এর নামই পুত্রবধূ। পুত্রবধু মানেই পুত্রের সবকিছু। মা যে আদারের আটি, আদারে বাদারেই থাকে। এখানেও এটা বলা যায় ‘আম দুধ এক হয়, আদারের আটি আদারেই যায়। চিরকাল মায়ের পেটে হলেও পুত্র বড় হয়ে, মাকে ফেলে দেয়। স্ত্রীকে আপন বানাই। অন্যের হাতে, অন্য পর মানুষের হাতে বা কাছে সংসার দিয়ে রাখে। স্ত্রীর মায়ের কাছেও দিয়ে রাখে। কিন্তু স্ত্রীর কথা মতো, স্ত্রীকে সন্তুষ্ট খুশি রাখতে, নিজের মাকে সরিয়ে দেয়। স্ত্রী শাশুড়ির পারে না সইতে! একটাই কারণ স্বামীর দুর্বলতা স্বামীর মা। স্বামীর দুর্বলতার জায়গায় আঘাত করতে ব্যস্ত প্রিয়তমা স্ত্রী। আর স্বামী ব্যস্ত স্ত্রীকে খুশি রাখায় এটাই তফাৎ এবং পার্থক্য। তাই স্ত্রী চায়, স্ত্রীর মাকে কাছে রাখতে। স্বামীর মাকে তাড়িয়ে দিতে। এর জন্য স্ত্রী ষড়যন্ত্রের ডাল বনে। এই ষড়যন্ত্রের পদ্ধতির প্রস্তুতি নিশ্চিত করে স্ত্রী! গবেষণা করে পাওয়া গেছে এটাই। আন্তর্জাতিক প্রোগ্রাম বিশ্ব বঙ্গ সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদ, ভারত। এর আন্তর্জাতিক সম্মেলন যার আয়োজক ভারতের কিছু রাজ্যপাল ….. আমি ছিলাম পুরস্কারপ্রাপ্ত অতিথি। ২সপ্তাব্যাপী আয়োজনে, রাজ্যপালের দেওয়া ছিলো যার যার এলাকা পরিদর্শনের জন্য এবং উল্লেখযোগ্য স্থানে যেতে মেট্রো ও ট্রাম আমাদের বলতে আগত অতিথিদের জন্য ফ্রি। তো আমিও একজন অতিথি। অবশ্য আমার সফর সঙ্গী ছিল তিনজন অতএব আমরা চারজন। থাকা খাওয়া হোটেল ফ্রি ইত্যাদি সুযোগ সুবিধা আমরা পেয়েছিলাম। সারা বিশ্বের আগত সবাই পেয়েছিলো, পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু রাজ্যপাল কর্তৃক। যেদিন আমি পুরস্কার পেলাম একটি প্রশ্ন সবাইকে করা হয়েছিল আন্তর্জাতিক পরীমন্ডলে, অনেক ভাষায়। যেহেতু এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে আগত নানা ভাষাভাষীর এবং নানান জাতির মানুষের উপস্থিতি ছিলো। প্রশ্নটা হচ্ছে নারীর শত্রুকে???!!! জবাবে এবং ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে যা জানলাম!!! সত্যিই অপূর্ব!!!
বলার ভাষা নাই। কিভাবে বলবো নারীর শত্রু শাশুড়ি!!! উফ!! কারণ জানেন তো?? আন্তর্জাতিক পরিমন্ডল থেকেই কারণ জেনে এসেছি!!! আমি নিজেই একজন শিশু পর্যায়ের থেকে নারীর গবেষক। সত্যিই চমৎকার এবং কারণটাও রাইট। আজ আর সেই ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে যাচ্ছি না এই ছোট্ট পরিষরে। আল্লাহ দয়া করলে, সুস্থ থাকলে বেঁচে থাকলে, বলবো অন্য আরেকদিন।, সেই প্রত্যাশায় আজকের মতো ইতি।

মন্তব্য

আপলোডকারীর তথ্য

Visionstv24

আপলোডকারীর সব সংবাদ