
মোঃ জুয়েল খান খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি।
খুলনার দাকোপের বাজুয়া- দিগরাজ খেয়াঘাটের আবারও ঢালাই এর কাজের শুভ উদ্বোধন। ৪ মার্চ সোমবার সকাল ১০ টায় খেয়া-ঘাটের আরো ১২০ ফুট ঘাটের ঢালাইয়ের কাজের শুভ উদ্বোধন করেন দাকোপ উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও লাউডোব ইউপি চেয়ারম্যান এবং আগামী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুক্তি যোদ্ধার সন্তান আলহাজ্ব শেখ যুবরাজ।এসময়ে তার সাথে উপস্থিত ছিলেন লাউডোব ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য নিতাই জোদ্দার, বাজুয়া মাঝি সমিতির সভাপতি হাবি সরদার, সদস্য তরুণ দাশ, স্বপন দাশ, বাবলু গাজী প্রমুখ। খেয়া-ঘাটের ঢালাই কাজের উদ্বোধন শেষে প্যানেল চেয়ারম্যান নিতাই জোদ্দার বলেন দীর্ঘ বাঁশের ঘাট দিয়ে এভাবেই যুগ যুগ ধরে এই এলাকার মানুষ পার হয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার জন্য খেয়া পার হয়ে থাকে। বাজুয়ায় আসতে অথবা বাজুয়া থেকে দেশের কোথায়ও যেতে হলে এভাবেই সকলকে খেয়া পার হতে হয় বাঁশের ঘাট দিয়ে। এই খেয়া-ঘাট আন্তজেলা খেয়াঘাট। বছরে সরকার এই ঘাট থেকে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায় করে থাকে। এই ঘাট দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী পার হয়ে থাকে আর ঘাটের অবস্থারও বেহাল দশা, দীর্ঘ বাঁশের সাকুর উপর দিয়ে যাত্রীদের ট্রলারে উঠতে গিয়ে ভোগান্তির শেষ নাই, যেন দেখার কেউ নাই। এক কথায় মরার পর খারার ঘাঁ। তাই যাত্রীদের এই দুর্দশার কথা চিন্তা করে লাউডোব ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ যুবরাজ ঘাটের কাজ শুরু করেছে আরো ১৫০ ফুট ঘাট ঢালাই দিতে পারলে যাত্রীদের ঘাট দিয়ে খেয়া পার হতে আর কষ্ট হবে না।ঘাট পার হওয়া যাত্রী কানাই মন্ডল বলেন ঘাটের কাজ শুরু হয়েছে দেখে খুবই ভালো লাগছে ঘাট পুরোটা পাকা হলে খুবই ভালো হবে আমাদের আর বাঁশের ঘাট দিয়ে পার হতে হবে না। তাই এলাকার সকল যাত্রীদের দাবি সরকার যেখানে এই ঘাট দিয়ে বছরে এতো টাকা রাজস্ব আদায় করছে আর সেই ঘাটের অবস্থা এমন। তাই যাত্রীরা স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান, এমপি মহোদয় ও সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছে দ্রুত ঘাটের পুরো কাজ শেষ করে যাত্রী চলাচলের উপযোগী ঘাট নির্মান করার জন্য।মো:শামীম হোসেন-স্টাফ রিপোর্টার খুলনার দাকোপের বাজুয়া- দিগরাজ খেয়াঘাটের আবারও ঢালাই এর কাজের শুভ উদ্বোধন। ৪ মার্চ সোমবার সকাল ১০ টায় খেয়া-ঘাটের আরো ১২০ ফুট ঘাটের ঢালাইয়ের কাজের শুভ উদ্বোধন করেন দাকোপ উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও লাউডোব ইউপি চেয়ারম্যান এবং আগামী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুক্তি যোদ্ধার সন্তান আলহাজ্ব শেখ যুবরাজ। এসময়ে তার সাথে উপস্থিত ছিলেন লাউডোব ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য নিতাই জোদ্দার, বাজুয়া মাঝি সমিতির সভাপতি হাবি সরদার, সদস্য তরুণ দাশ, স্বপন দাশ, বাবলু গাজী প্রমুখ। খেয়া-ঘাটের ঢালাই কাজের উদ্বোধন শেষে প্যানেল চেয়ারম্যান নিতাই জোদ্দার বলেন দীর্ঘ বাঁশের ঘাট দিয়ে এভাবেই যুগ যুগ ধরে এই এলাকার মানুষ পার হয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার জন্য খেয়া পার হয়ে থাকে। বাজুয়ায় আসতে অথবা বাজুয়া থেকে দেশের কোথায়ও যেতে হলে এভাবেই সকলকে খেয়া পার হতে হয় বাঁশের ঘাট দিয়ে। এই খেয়া-ঘাট আন্তজেলা খেয়াঘাট। বছরে সরকার এই ঘাট থেকে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায় করে থাকে। এই ঘাট দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী পার হয়ে থাকে আর ঘাটের অবস্থারও বেহাল দশা, দীর্ঘ বাঁশের সাকুর উপর দিয়ে যাত্রীদের ট্রলারে উঠতে গিয়ে ভোগান্তির শেষ নাই, যেন দেখার কেউ নাই। এক কথায় মরার পর খারার ঘাঁ। তাই যাত্রীদের এই দুর্দশার কথা চিন্তা করে লাউডোব ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ যুবরাজ ঘাটের কাজ শুরু করেছে আরো ১৫০ ফুট ঘাট ঢালাই দিতে পারলে যাত্রীদের ঘাট দিয়ে খেয়া পার হতে আর কষ্ট হবে না। ঘাট পার হওয়া যাত্রী কানাই মন্ডল বলেন ঘাটের কাজ শুরু হয়েছে দেখে খুবই ভালো লাগছে ঘাট পুরোটা পাকা হলে খুবই ভালো হবে আমাদের আর বাঁশের ঘাট দিয়ে পার হতে হবে না। তাই এলাকার সকল যাত্রীদের দাবি সরকার যেখানে এই ঘাট দিয়ে বছরে এতো টাকা রাজস্ব আদায় করছে আর সেই ঘাটের অবস্থা এমন। তাই যাত্রীরা স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান, এমপি মহোদয় ও সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছে দ্রুত ঘাটের পুরো কাজ শেষ করে যাত্রী চলাচলের উপযোগী ঘাট নির্মান করার জন্য।